আসিতে হয় যাওয়ার কালে অংশ বেধে
ফানুষি রঙ্গ মঞ্চ দোলনায় বাঁধে-
চুপিসারে কয়ে যায় ধীর পায়া
বাতাসের মিলন দিগন্ত তাসে সুখের কায়া।
বিরহের সভ্যতায় মহাকালে সীমানা
জলপরী নীলপরীর মরণ মরে না,
কে যায় কোন সীমানায়, কোন সে হাওয়ায়
দিগন্ত একই ঝাপসা বাওয়া নায়,
কূল হারা নদের সামে দোলনায়।
১৪
দিবস যায় রজনীর দায়, নেশার গ্লাসে,
মাতাল পাতালে সিংহাসনে বসে-
নয়ন যায় হিঃসার দু-পাতে আস্তানায়
ছিনিয়ে লয় যামিনীর রক্ত ভৎসনায়।
কোথাকায় কেবা বুঝি লয়
পাষাণ বেদি উলঙ্গ নাটে যমুনার হয় ক্ষয়,
আসেনা তো ভোর খোঁলেনাতো ডোর,
শান্তির শানে অমলিনে কান্নার অন্তর
মৃত্তিকার তলে আহাজারির ফুলতান পাথর।
১৫
অহেরি তাহারে রাখি স্বরণে
পৃথিবীর বুকে ভালবাসার শানকি শানে
মঞ্জুরির পায় চির দূর্মর দু-পায়
চলি তাহার নাগালে সাধুরাম বংশি বায়।
মনে রাখি বাজনার পিরানা-
বায়োলিনের সুর সাধে প্রেমের গুঞ্জনা,
পিঞ্জরে বাঁধা অনন- তৃষ্ণার নেশা
জাত কূলের বাহিরে মরেনা তাহার বাসা
দৌড়ায় রাগিনী তোলকামে পিয়াসা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন