মায়াবতী ললনার দুয়ারে যায়
দেখে বলে; কেন কী রজনী পোহায় ?
আসনি, যেথায় আপনা ছিল
আঁধার নামিলো বাসনা পোড়েছিল,
দেখিয়াছিল চন্দ্রমল্লিকা তখন, হায়,
অদিব্য হৃদয় লেলিহান পূজায়
বুঝি এলোনা আর তোমা লগণ
আপনার দানব স্পর্শের শ্রাবণ,
যায় যায় আত্তার প্রেম চেতন
বিরহ ছন্দ দেদারব নীরব কূহন।
৮
আসে যায় বসত গড়ে তোলে
তানপুরার বেসাদে রক্ত সোয়ালে
নীলাঁচল আবেশে ক্ষুধা, তৃষ্ণাবেড়ি,
সুখ কোথায়? থাকিলো কোথা তরী ?
আলো আসিতেই কত না তাড়াহুড়ি
জীবন তালাশে নিবির মহুরী,
দৌড়ায়ে চলে মন যথা তথা
ধন ভান্ডার আমারি থাক অব্যাথা,
মরণ চর যেন আর হয় না
মজিয়া পল্লব আজ্ঞে মনে জাগে না।
৯
সিংহাসন দখল করো
রাজত্ব কায়েমে জখমের পথ ধরো,
তারারার পথে প্রভাবশালী
সাহসী দামাদল পূর্ণে বুলি,
নেই স্বজন প্রিতি দেনাধার
আমাদের মাঝে সোয়ারী পাথার-
লালচে আভায় গর্জন কূহে
দল ছত্রে নেমে যাও অগ্নিদহে,
পোড়ে দিব, ছাই হবে পাহাড়
ক্ষমতা আমারি অনন্ত দিব্য চূড়ার।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন