আমি যখন স্বাধীনতার কথা বলি
তখন আমার শরীরের সবগুলো পশম
আমার মুখের দিকে তাঁকিয়ে রয়,
আমি সত্যি ভয় পাই, বলি-
তোমাদের হাতে কি বন্দুক আছে ?
ওরা বলে নেই।
নেই কে ? এমন-
কথা জবাবে দেখি ওর কাঁদতে থাকে,
আমার হাতে তো রুমাল নেই,
এই লও এক খন্ড শান্তি দিলাম
মায়ের কাপড়ের আঁচল কেটে বানিয়েছি।
মা নেই কিন্তু তাঁর অনেকগুলো কাপড় রয়ে গেছে
তা দিয়ে তো কাথা বানিয়ে মায়ের সম্মান কমাতে পারবোনা
তাই এই বুকে রাখি।
কখনও কাঁদলে কিংবা ঘেমে গেলে উহা দিয়ে মুছি
মা তো আমার কান্না হলে আঁচল দিয়েই চোখ মুছে দিতেন
রোদে থেকে বাড়ি ফিরলে গায়ের ঘাম মুছে দিতেন।
তোমরা কিছু বলছো না কেন ?
এমন প্রশ্নে ওরা বলল-
আমাদের মা তো তাও রেখে যান নি। রাখবে কেমনে ?
শুয়রের বাচ্চারা তো মাকে মেরে সব লুটপাট করেছে।
এখন ভয় ওরা কি তার মধ্যে পেচছাব করবে ?
আমি বললাম আর ওসব ভেবে লাভ নেই,
চলো সবাই এখন যে মা’রা বাংলার জমিনে আছেন
তাঁদেরকে বুঝতে চেষ্টা করি
শান্তিতে দিন যাপন করি।
০৬-১২-২০১১
তখন আমার শরীরের সবগুলো পশম
আমার মুখের দিকে তাঁকিয়ে রয়,
আমি সত্যি ভয় পাই, বলি-
তোমাদের হাতে কি বন্দুক আছে ?
ওরা বলে নেই।
নেই কে ? এমন-
কথা জবাবে দেখি ওর কাঁদতে থাকে,
আমার হাতে তো রুমাল নেই,
এই লও এক খন্ড শান্তি দিলাম
মায়ের কাপড়ের আঁচল কেটে বানিয়েছি।
মা নেই কিন্তু তাঁর অনেকগুলো কাপড় রয়ে গেছে
তা দিয়ে তো কাথা বানিয়ে মায়ের সম্মান কমাতে পারবোনা
তাই এই বুকে রাখি।
কখনও কাঁদলে কিংবা ঘেমে গেলে উহা দিয়ে মুছি
মা তো আমার কান্না হলে আঁচল দিয়েই চোখ মুছে দিতেন
রোদে থেকে বাড়ি ফিরলে গায়ের ঘাম মুছে দিতেন।
তোমরা কিছু বলছো না কেন ?
এমন প্রশ্নে ওরা বলল-
আমাদের মা তো তাও রেখে যান নি। রাখবে কেমনে ?
শুয়রের বাচ্চারা তো মাকে মেরে সব লুটপাট করেছে।
এখন ভয় ওরা কি তার মধ্যে পেচছাব করবে ?
আমি বললাম আর ওসব ভেবে লাভ নেই,
চলো সবাই এখন যে মা’রা বাংলার জমিনে আছেন
তাঁদেরকে বুঝতে চেষ্টা করি
শান্তিতে দিন যাপন করি।
০৬-১২-২০১১
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন