দোয়েল
কোয়েল বক
টিয়ার গায়ে
আমার রুপ,
কখনো
খঞ্জরে আঘাতের
মত ব্যাথির,
উহারতো
মর্মে আবেগি
নাই, দূরে
রাখার,
তাই
পস্তাবতে পাঞ্জেরি
লুটায়,
এই
চোখের কামনায়
সঙ্গিতি বাসনা-
জোছনার
সাথে স্বপ্ন
সবিতার খেলায়,
মেঘালয়
ঝরে জল
তরঙ্গের ঢেউয়ে,
সে
এক মানবী
মায়ার রুপান্তর
পশলা,
যুগ
থেকে যুগান্তরে
ধরায় বঙ্গের
গায়ে
মাঠে
মাঠে শ্যামল
শর্মিতার কোলে
আঁকা
থাকে কাহিনী
হয়ে রক্তের
খাতায়।
১৭
স্বাধীন
সত্তার দুয়ারে
জাগ্রত জাতির
শির
ছুটে
চলে অধিকারের
আর্বে,
মূল্য
চাই কাঙ্খিত
পথে আমাদের
মত-
যেথার
দেনাপাওনার আরশীতে লাল নীল পতাকা-
এই
বাংলার হাতে
তাহা উন্নত
মম শিরে
সর্বদা
উড়ে, কি
বুকের হিমাদ্রী
সাহসে,
উহা
বাংলার তলাতল
বাওয়া,
জাতির
সাম্যে রক্তাক্ত
নদীর পর
সুখের পয়রা,
এক
ফোটা মায়ের
অশ্রুসজল
তথাপি
কতনা দাবানলে
দাউ দাউ
সীমানা,
পোড়ে
ছারখার তবু
মাথা নোয়ায়না।
১৮
আমার
আছে বাংলার
বিশাল পতাকা
তল
ত্রিশ
লক্ষ কাপড়ের
বেধ, অসীম
সীমানা,
কোথায়
তুমি থাকিবে
ভেবে দেখো
?
নদীর
তরে জল
কিংবা বনের
তরুরাজে ?
যাও
যথাই কামনার
ফুলশাখে-
খুঁলিয়া
লও নজরে,
গুপ্ত চেতনার
পিয়াসা,
যাহা
দেখনি দেখিয়া
লও
যাহা
ভাবোনি ভাবনার
অসাম্য নমুনায়।
কপাটের
ওপারে সুনীল
সমাহার
খোঁলে
ধরো জানালার
পর্দাখানি দোলে
পৃথিবীর
শ্যামে বাংলার
বুকে কি
যথাকার ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন