আমার
বুক জুড়ে
বর্ষার ঝিলিমিলি
কানায়
কানায় জলধার
বিজলী
ধোয়ে
দেওয়া নারীর
চরণ দুখানির
বাতায়ন
আবহকাল
জুড়ে ভালবাসার
পূষণ,
ঘুমিয়ে
থাকা আবেশে
দেয় মনিহার
প্রিয় মন
জাতি
আমার বাঙ্গালি,
বাংলার সৌভন,
একাকারে
প্রজ্জল হিন্দোল
মাদুলির মূধন
পরশ
বুলায় হেমন্ত
রাগিনী সৃজন,
দুপাতে
মনিহার ছড়ানো
মায়ের আঁচল
কামনার
আঙ্গিনায় লাজুক
লতার হিমল
মাটির
উপর স্পর্শে
সীমানা বহুতল।
৮
এই
শীতের কূয়াশায়
পিঠা পায়েশের
সারি
মৌ
মৌ পিনার
ঠাগঢ়ে উথলে
খিচুড়ি
ভাপা
পিঠার টানে
দাদুর আনারি
সৃর্য্য
মামার উঁকি
দেওয়া জানালার
ধারি,
সাদা
ফতেকায় চাদরের
দিপাতি
ঘুম
ছাড়েকি? ঠক
ঠক শীতে
কাঁথার রীতি।
যাও
দাদু ভাই
স্কুলের বেলা
যে হল
চাদর
জড়িয়ে কূয়াশার
আঁকড়ে সময়
গেল
ঠান্ডা
ভাতের থালায়
জড়ানো হস্ত
ধরি
পাঁজর
কাঁপে মরি
মরি তবুও
নাহি ছাড়ি
সবেতায়
দিন দিনানে- উহার
রুপ বাংলার
বাড়ি।
৯
যেতে
কি দায়?
অন্য রাজি
অন্য পয়রায়
কোন
সে নাটে
কিবা পাওয়ার
বাসনায় ?
তোলকামে
বন্দি মানবীর
অহেরি নায়
গুপ্ত
পাথরায় দানবির
দায়,
যেতে
নাহী আপনা
থাকি সবই
মিলে
যাই
বঙ্গেতে পূর্ণতার
মনি রসালে।
ভাব
বর্ণিতা বাতায়নের
ঢালা অন্যথায়তো
নেই
শ্যামল
শস্যে বাংলার
তরী আমাদের
এই,
কত
চাই তত
পাই স্বর্ন
চেয়ে দামি
মোর কামিনী
চোখের
সাম্যে দিগন-
পাঠশালার আলোক
দানি
মন
মাতানো ফড়িংয়ের
বুকে যথাকার
রৌদ্রানি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন