রাখালির
বাঁশিতে বাংলার
সুপ্ত চেতনা
বধূয়ার
মনে মাতোয়ালি
শান্তনা
নূপুরের
আবেশে গরু
মহিষের পালে
ছোট
কথার বিন্দু
সীমানার পলে,
যে
যাও, রাখাল
তুমি বাজালে
গীতি
পেছনে
চাতকিনী, ধরো
না তাহারে রঙ্গ প্রিতি
?
জমিনের
সফেদে লহতান
চেহারা
নোলক
নড়ে চাঁপা
ফুলের ঢাগর
ধারা-
হিমেল
বাওয়া রঙ্গ
বাহুর বর্ষিতা
সুন্দর
নাঁচে কেশর
দোলে নারী
সবিতা-
সাম্য
কূলের রুপে
মরি, লয়ে
যাও রাখাল
সেথা ।
৫
ধানের
ঘ্নানে শিল্পির
মুয়ূরী তোলা
স্নান
ভেসে
আসে বাক্যেলাপের
দূর বর্নিতা
দিব্য প্রাণ
এলোকেশে
শ্রাবণে ঢালপালা
মাঠের
পরে মাঠ
বাংলার চির
ধর্ম খেলা,
ডাক
দিয়ে যায়
আসমান
ঝড়
হবে প্রলয়ান
পিনার অঙ্গ
ছোঁয়ে অভিযান
মৌনতার
বেড়াজালে পঙ্খিলতার
নজর
দূর
বহূদূর আমার
শ্যামল মায়া
সুপ্রসর,
জেগে
থাকে যামিনী
আলোক কাননে
ভালবাসার
গাঁথা মালায়
প্রাণে প্রাণে
দর্পনে
সাম্যি সখার
কমলি লতার
সমীরণে।
৬
আমার
চোখ জুড়ে
শ্যামল বরণ
সবিতা
দোজাহানের
নমুনায় রক্ত
ছবিতার পাঁজর
মিতা
দোলে
বাংলার রুপ,
দোলে আপনার
মন
মধুর
পিয়াসিনু স্মৃতির
দুয়ারে গল্পের
চুম্বন।
আমার
বিজনে চেতনার
হিমলতা সঙ্গে
আলোক
ফসল আমাদের
বাংলার রঙ্গে
বঙ্গে।
নিঃশ্বাসে
যথাই সুখ
তনু জিঞ্জির
গাঁথা
সোনালি
সবুজের আত্মায়
চুঁমি, যৌবন
সেথা,
দোলে
দোলরুমি রোদন
মল্লিকার কেশর
আশার
অঙ্গ দোলে,
পেয়ে মর্মিতার
প্রহর
রক্তের
আবেশে ফুল
কামিনীর সমপর।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন