বৃষ্টির সাথে আমি খেলায় মেতেছি,
মেঘলা আকাশে আমি নজর রেখেছি,
শীতের কূয়াশায় আমার দেহ-
শীতল পরশে বারেবার ভিজিয়েছি,
চৈতালী প্রবাহে আমি ভেসে গিয়েছি,
বসন্তের বাসরিতে ফুলমেলা অরণ্যে-
আমি সুভাস ছুঁয়েছি।
কিন্তু সবই যেন কেমন অর্ধাঙ্গীনি,
পূর্ণতায় পাওয়া যায়না ।
হৃদয় কি চায় কোথায় যায় ?
কাহার চাওয়া পাওয়া বুঝে ?
অচিন গাঁয়ে যে নারীর দেখা-
আমি চোখের দেখায় দেখেছিলাম,
যাহারে আমি ফুল সজ্জার মাঝে
ভালবাসার স্বপ্ন দেখিয়েছিলাম
তাহার মাঝে জীবনের সবই ছিল
আমায় দিতে সে কাপূর্ণ করেনি,
তাহার কালো নয়ন তারা-
আমায় আধাঁরে আলো দেখায়।
আমি জোছনা রাতে মাঠের পড়ে-
যেখানে সীমান্ত ঠেকেছে-
আমি সেই অবস্থানে ছুটে যাই,
দেখিবারে তাহার মায়া ভরা মুখ।
ঐ লাজুক লতা দোলনচাঁপা নয়নের-
চাহনি আমায় উড়িয়ে নিয়ে যায়,
বিহঙ্গো পাখির ডানার মত-
মেঘলা আকাশের মাঝে তুলনায়।
তাহার রুপ চন্দ্রের মত উড়ে,
নেই তাহাতে এক বিন্দু কলংকের দাগ,
থুঁতনির নিচে আমি ছুঁয়ে গেলে
সে হাসি বাক্স খোঁলে দিত,
তাহার হাসিতে বেলীফুলের পাপড়ি গুলো-
নিম্নমুখী নত হয়ে যেত।
তাহারে অনেকেই দেখেছে
কিন্তু কেউ বুঝিতে পারেনি
ছুঁতে পারেনি প্রেমের বিশাল ডানা।
তাহার ভালবাসা, অপেক্ষায় থাকা-
বিপরীত অঙ্গের দেখা আমাতে পেয়েছে,
তাইতো সে ছুটে আসিতো বারেবার
মানেনি কোন বাধার দেয়াল
বলিতে কথা কিছুক্ষণ নজরে রেখে নজর।
আমি জানতাম তাহার ফুলের সুভাস-
এক জীবনে শেষ হবার নয়,
আমি তাহারে ধরতে পারিনি
রাখিতে পারিনি হৃদয় সত্তা।
আমি আমার টানে উল্টো-
পথে ফিরে এসেছি,
তাহার প্রেমের কাঁচ আমি চুরমার করেছি,
যেখানে উভয় উভয়কে দেখিতাম।
মেঘলা আকাশে আমি নজর রেখেছি,
শীতের কূয়াশায় আমার দেহ-
শীতল পরশে বারেবার ভিজিয়েছি,
চৈতালী প্রবাহে আমি ভেসে গিয়েছি,
বসন্তের বাসরিতে ফুলমেলা অরণ্যে-
আমি সুভাস ছুঁয়েছি।
কিন্তু সবই যেন কেমন অর্ধাঙ্গীনি,
পূর্ণতায় পাওয়া যায়না ।
হৃদয় কি চায় কোথায় যায় ?
কাহার চাওয়া পাওয়া বুঝে ?
অচিন গাঁয়ে যে নারীর দেখা-
আমি চোখের দেখায় দেখেছিলাম,
যাহারে আমি ফুল সজ্জার মাঝে
ভালবাসার স্বপ্ন দেখিয়েছিলাম
তাহার মাঝে জীবনের সবই ছিল
আমায় দিতে সে কাপূর্ণ করেনি,
তাহার কালো নয়ন তারা-
আমায় আধাঁরে আলো দেখায়।
আমি জোছনা রাতে মাঠের পড়ে-
যেখানে সীমান্ত ঠেকেছে-
আমি সেই অবস্থানে ছুটে যাই,
দেখিবারে তাহার মায়া ভরা মুখ।
ঐ লাজুক লতা দোলনচাঁপা নয়নের-
চাহনি আমায় উড়িয়ে নিয়ে যায়,
বিহঙ্গো পাখির ডানার মত-
মেঘলা আকাশের মাঝে তুলনায়।
তাহার রুপ চন্দ্রের মত উড়ে,
নেই তাহাতে এক বিন্দু কলংকের দাগ,
থুঁতনির নিচে আমি ছুঁয়ে গেলে
সে হাসি বাক্স খোঁলে দিত,
তাহার হাসিতে বেলীফুলের পাপড়ি গুলো-
নিম্নমুখী নত হয়ে যেত।
তাহারে অনেকেই দেখেছে
কিন্তু কেউ বুঝিতে পারেনি
ছুঁতে পারেনি প্রেমের বিশাল ডানা।
তাহার ভালবাসা, অপেক্ষায় থাকা-
বিপরীত অঙ্গের দেখা আমাতে পেয়েছে,
তাইতো সে ছুটে আসিতো বারেবার
মানেনি কোন বাধার দেয়াল
বলিতে কথা কিছুক্ষণ নজরে রেখে নজর।
আমি জানতাম তাহার ফুলের সুভাস-
এক জীবনে শেষ হবার নয়,
আমি তাহারে ধরতে পারিনি
রাখিতে পারিনি হৃদয় সত্তা।
আমি আমার টানে উল্টো-
পথে ফিরে এসেছি,
তাহার প্রেমের কাঁচ আমি চুরমার করেছি,
যেখানে উভয় উভয়কে দেখিতাম।
শেষ দেখাটা রিক্সায় হয়েছিল,
সে আমার আগুয়ানকে জাগিয়েছে,
তার মহিমা তারে পোড়ে মারিবে
আমি কিছু করিতে পারিবোনা,
আমাকে সে ভুল ভাবেনি
কিন্তু জানতোনা কি হবে অবশেষে।
তারিখ ও সময়:- ২৯-০৩-২০০৬, ১৪/১৫
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন